সাংবাদিক
আবুল বাশার নুরুর দাফন তাঁর ফরিদপুরের
বোয়ালমারী উপজেলায় নিজ গ্রামে পারিবারিক
কবরস্থানে সম্পন্ন হয়েছে। উপজেলায় নিজ গ্রামে দ্বিতীয়
নাামজে জানাজার পর তার দাফন
সম্পন্ন হয়।
এর আগে গত শুক্রবার
বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে
জাতীয় প্রেস ক্লাবের টেনিস গ্রাউন্ডে আবুল বাশার নুরুর
প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায়
বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, ঢাকা
সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, সাবেক সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, দৈনিক সংবাদ সারাবেলার সম্পাদক আবদুল মজিদ, দৈনিক সংবাদ সারাবেলার বার্তা সম্পাদক সিকান্দার ফয়েজ ও তার
সহকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আবুল
বাশার নুরুর প্রথম জানাজা শেষে ৫টা ৪০
মিনিটে তাঁর মরদেহ ফরিদপুরের
নিজ গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফনের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়।
গত শুক্রবার সকাল ৯টা ৩০
মিনিটের দিকে অসুস্থ অবস্থায়
রাজধানীর বেসরকারি একটি হাসপাতালে নেওয়া
হয়। হাসপাতালের নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক
তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মৃত্যুকালে
তার বয়স হয়েছিল ৫৭
বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে
শ্বাসকষ্ট ও হার্টের সমস্যা
ভুগছিলেন।
পরিবার
জানায়, শুক্রবার সকালে আবুল বাশার নুরুর
শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। একপর্যায়ে
তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। পরে
উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে
নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক
তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আবুল
বাশার নুরু আওয়ামী লীগ
ও প্রধানমন্ত্রী বিটের সাংবাদিক ছিলেন। তিনি গত ফেব্রুয়ারি
মাস পর্যন্ত দৈনিক সংবাদ সারাবেলায় বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার মৃত্যুতে দৈনিক
সংবাদ সারাবেলার সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি ও মোহনপুর পর্যটন
লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মিজানুর রহমান,
দৈনিক সংবাদ সারাবেলার প্রকাশক কাজী আবু জাফর,
দৈনিক সংবাদ সারাবেলার সম্পাদক আবদুল মজিদ, দৈনিক সংবাদ সারাবেলার নির্বাহী সম্পাদক ও মোহনপুর পর্যটন
লিমিটেডের পরিচালক কাজী হাবিবুর রহমান
এবং দৈনিক সংবাদ সারাবেলার বার্তা সম্পাদক সিকান্দার ফয়েজসহ তার সকল সহকর্মী
গভীর শোক ও দুঃখ
প্রকাশ করেছেন।