× প্রচ্ছদ বাংলাদেশ বিশ্ব রাজনীতি খেলা বিনোদন বাণিজ্য লাইফ স্টাইল ভিডিও সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

করোনা মোকাবিলা ও মেগা প্রকল্প এগিয়ে নেওয়া বড় সাফল্য

আবুল বাশার নূরু

০৭ জানুয়ারি ২০২২, ০৫:০৬ এএম

আকাশচুম্বী চ্যালেঞ্জ আর ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে অগ্রগতির নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করে সাফল্যের তিন বছর পূর্ণ করেছে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার। বিগত তিন বছরের সরকারের বড় সাফল্য হিসেবে বিবেচনা করা হয় মহামারি করোনাভাইরাস মোকাবিলা করে মেঘা প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ করে আনা। 

এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) কর্তৃপক্ষ কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলা এবং দেশব্যাপী টিকাদান কার্যক্রম সফল ভাবে পরিচালনা করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছে। এডিবি বলেছে বাংলাদেশ এশিয়ার তিনটি দেশের মধ্যে একটি, যেটি কোভিড-১৯ টিকাদান অভিযান সফলভাবে পরিচালনা করছে।

করোনা সংকটের প্রথম থেকেই সরকার সব ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে চেয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার জন্য প্রণোদনা প্যাকেজও ঘোষণা করেছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বহু সাফল্যের মুকুটে আরো একটি উজ্জ্বল পালক যুক্ত হলো করোনা মহামারিকালেও দেশের অর্থনীতি মোটামুটি সচল অবস্থাতেই রাখার জন্য। 

প্রধানমন্ত্রী তার একাধিক বক্তব্যে বলেছেন, করোনা মহামারির কারণে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো অবস্থানে রয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে প্রবাসীরা কিছুটা সমস্যার মুখোমুখি হন এবং তাদের অনেককে দেশে ফিরে আসতে হয়। এ কারণে অনেকেই আশঙ্কা করেছিলেন, কোভিড-১৯ বিশ্বমারির ফলে জাতীয় রেমিট্যান্স কমে যেতে পারে। কিন্তু কার্যত তার বিপরীত প্রবণতা দেখা গিয়েছে। বাংলাদেশের রেমিট্যান্স বেড়ে গিয়ে এখন চার হাজার কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। শেখ হাসিনার সরকার রেমিট্যান্সের জন্য দুই শতাংশ বিশেষ প্রণোদনা দিচ্ছেন। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও এখন ভালো অবস্থানে।

কয়েক বছর ধরে বাজেটের ঘাটতি পাঁচ শতাংশ নির্ধারণ করা হলেও, পরিস্থিতির কারণে সরকার এবার বাজেটের ঘাটতি ছয় শতাংশ নির্ধারণ করেছে। প্রয়োজন হলে এটাকে দশ শতাংশ করার জন্যেও প্রস্তুত ছিল বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়, যদিও শেষ পর্যন্ত অতটুকুর আর প্রয়োজন হয়নি। করোনা সংকটের প্রথম থেকেই সরকার সব ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে চেয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার জন্য প্রণোদনা প্যাকেজও ঘোষণা করেছে সরকার।

গত কয়েক মাসে কোভিড-১৯ মহামারি ছাড়াও সরকারকে কিছু প্রাকৃতিক বিপর্যয়েরও মুখোমুখি হতে হয়েছে। সরকার সময়মতো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ায় এ সকল চ্যালেঞ্জ সফলভাবে মোকাবিলা করাও সম্ভব হয়েছে। দেশে বন্যা এবং নদীভাঙন খুব খারাপের দিকে মোড় নিয়েছিল। কিন্তু সরকারের সময়োচিত কিছু পদক্ষেপের কারণে এ সঙ্কট দক্ষতার সাথে মোকাবিলা করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের পাশাপাশি তার দল এবং তার অঙ্গসংগঠনগুলো দেশের জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সেবা দেওয়ার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সংকটের এ সময়ে জনগণকে সাহায্য করার জন্যে সরকারি কর্মকর্তা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মীদের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও কৃষক লীগের নেতা-কর্মীদের সর্বতোভাবে এগিয়ে আসার কথাও ভোলার নয়। ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের দুর্যোগের পূর্বেই ধান কেটে কৃষকের ঘরে তুলে দেয়ার নজির বিরল।

সর্বাগ্রে মানুষের জীবনের নিরাপত্তা বিবেচনা করে প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের সব কর্মসূচি স্থগিত করে অত্যন্ত সীমিত করেছেন। করোনাভাইরাস মহামারি থেকে মানুষের জীবন বাঁচাতে, মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে শুরু থেকেই গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে দরিদ্র মানুষকে ত্রাণ সহযোগিতার পাশাপাশি জীবিকা ও অর্থনীতি বাঁচাতে জননেত্রী শেখ হাসিনা নানা পদক্ষেপ নিয়েছেন। করোনা সংকট মোকাবিলায় দ্রুত বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ায় দেশের বাইরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হচ্ছেন শেখ হাসিনা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী ফোর্বস ম্যাগাজিনসহ আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করা হয়েছে।

বিগত ২৪ এপ্রিল এক আর্টিকেলে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় শেখ হাসিনার গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসা করে বিখ্যাত মার্কিন ম্যাগাজিন ফোর্বস। একইসঙ্গে প্রশংসা করা হয়েছে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বেরও। শেখ হাসিনার গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে ১৬ কোটির বেশি মানুষের বাস। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দক্ষতার সঙ্গে সংকট মোকাবিলা করা তার জন্য নতুন কিছু নয়। এরই ধারাবাহিকতায় করোনা মোকাবেলায়ও তিনি নিয়েছেন দ্রুত পদক্ষেপ, যার প্রশংসা করেছে ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামও।

এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরাম আয়োজিত ‘এনহ্যান্সিং রিজিওন্যাল কো-অপারেশন ইন সাউথ এশিয়া টু কমব্যাট কোভিড-১৯ রিলেটেড ইমপ্যাক্ট অন ইটস ইকোনোমিকস’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল সম্মেলনে গণভবন থেকে যোগ দেন শেখ হাসিনা। এ সম্মেলনে বিশ্বকে এক হয়ে করোনা মোকাবিলা করার আহ্বান জানান তিনি।

১৫ মার্চ গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে কোভিড-১৯ ঠেকানোর লড়াইয়ে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে সার্ক নেতাদের আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। ২৫ মে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সহায়তা প্রদান বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। শি জিনপিংয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী পরে চীন বিশেষজ্ঞ দল বাংলাদেশে আসেন। ০৪ জুন ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিন অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (গাভি) আয়োজিত ভ্যাকসিন সামিটে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে তিনি দ্রুত ভ্যাকসিন আবিষ্কারের আহ্বান জানান এবং সংস্থাটির তহবিল বাড়াতে অনুদান দিতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান। এসব অনুষ্ঠানে প্রশংসিত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

করোনা সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রতি মুহূর্তের করণীয় ঠিক করতে গত অনেকগুলো মাস ধরে দিনরাত বাড়তি কাজ করে শেখ হাসিনা। তিনি সার্বক্ষণিক সবকিছুর খোঁজ-খবর রাখছেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রীর যাবতীয় নির্দেশনা দুটো বিষয়কেন্দ্রিক: মানুষের জীবন এবং জীবিকা। প্রথম থেকেই তার লক্ষ্য ছিল এই দুঃসময়ে স্বাভাবিক জীবন যাতে ব্যাহত না হয়। গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী সবকিছু সমন্বয় করছেন। সবার সঙ্গে বসে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। প্রতিদিনই তিনি বিভিন্ন জনের সঙ্গে বৈঠক করছেন, সবসময় আপডেট জেনে নিচ্ছেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যানুযায়ী বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে বাংলাদেশে করোনায় মৃত্যুর হার সবচেয়ে নিচের দিকে। করোনা মহামারি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়োচিত ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণেই বাংলাদেশে করোনায় মৃত্যুহার মোটামুটি ১ দশমিক ৩ শতাংশের মধ্যে সীমিত রয়েছে।

একাদশ জাতীয় সংসদের একাদশ অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তার ভাষণে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ সাম্প্রতিক সময়ে সরকারের সবচেয়ে বড় অর্জন বলে মন্তব্য করেন। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সব ক্ষেত্রেই অভূতপূর্ব অগ্রগতি অর্জন করেছে সরকার। এ ছাড়া সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনের ক্ষেত্রে সরকারের কার্যক্রমের প্রশংসা করেছেন তিনি।

করোনা পরিস্থিতি এবং অর্থনীতিতে এর প্রভাব মোকাবিলায় সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ ও প্রণোদনার কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। তাঁর বক্তব্যে অর্থনীতি, বাণিজ্য-বিনিয়োগ, খাদ্য-কৃষি, পরিবেশ-জলবায়ু, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ জ্বালানিসহ বিভিন্ন খাতে সরকারের নেওয়া কার্যক্রম ও সাফল্যের বিষয়টি উঠে এসেছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকার সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার দক্ষতা ও উৎকর্ষ সাধন এবং প্রাজ্ঞ রাজস্বনীতি ও সহায়ক মুদ্রানীতি অনুসরণের মাধ্যমে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। গত এক দশকে গড়ে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ ও পরপর তিন বছর ৭ শতাংশের ওপর প্রবৃদ্ধি অর্জনের পর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির এই ধারাবাহিক অর্জন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। করোনাভাইরাস মহামারিতে ২০১৯-২০ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কিছুটা হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ২৪ শতাংশে। তবে একই সময়ে মাথাপিছু জাতীয় আয় ৮ দশমিক ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৪ মার্কিন ডলারে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে রাখা সম্ভব হয়েছে। আইএমএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালে সবচেয়ে বেশি জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করা শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।

স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে দেশের প্রথম মেট্রোরেল চালু করার নতুন লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলছে কাজ। এমআরটি-৬ নামের এ প্রকল্পের উত্তরা থেকে আগারগাঁও ১১ দশমিক ২৯ কিলোমিটার অংশ পর্যন্ত ২০২১ সাল এবং আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য ছিলো। ২০০৯ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ৪৫৩ কিলোমিটার জাতীয় মহাসড়ক ৪ বা তদুর্ধ্ব লেনে উন্নীত করা হয়েছে। আরও ৬৬১ কিলোমিটার মহাসড়ক চার এবং তদূর্ধ্ব লেনে উন্নীত করার কাজ চলছে। ঢাকায় বিমানবন্দর থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত ৪৬.৭৩ কিলোমিটার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ ২০২৩ সাল নাগাদ শেষ হবে।

ওয়ান সিটি-টু টাউন’ মডেলে চট্টগ্রাম শহরের সাথে আনোয়ারাকে যুক্ত করতে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে তৈরি হচ্ছে সাড়ে তিন কিলোমিটারের সুড়ঙ্গপথ। চীনা অর্থায়নে চলমান বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পে কাজ করছে চায়না কমিউনিকেশন্স কনস্ট্রাকশন কোম্পানি (সিসিসিসি)। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত অগ্রগতি ৬১ শতাংশ।

করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও যথাসময়ে প্রায় সাড়ে চার কোটি শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যে নতুন বই তুলে দিয়ে সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সরকার। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার 

সরকারের বিগত তিন বছরের সাফল্যের বিষয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সরকারের বড় অর্জন হচ্ছে বাংলাদেশ ছিল স্বল্পোন্নত দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়া। দেশের যেমন উন্নয়ন অগ্রগতি হয়েছে তেমনি প্রতিটি মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়েছে। পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু ট্যানেল প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষের দিকে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে জাতীয় নির্বাচনে যে স্বপ্ন দেশের মানুষকে দেখিয়ে ছিলেন, আজকে সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ লাভ করেছে। অথচ এক সময় স্বাধীনতা ও সরকারবিরোধীরা এটা নিয়ে পরিহাস করতেন, হাসিঠাট্টা করতেন, নানামুখী সমালোচনা করতেন। জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় যেখানে মুসলিম দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে সেখানে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সকলকে সাথে নিয়ে জঙ্গিবাদ মোকাবিলা করা হয়েছে। কওমি মাদ্রাসার স্বীকৃতির মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া আলেম সমাজকে এগিয়ে আনা হয়েছে।

Sangbad Sarabela

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী আবু জাফর

যোগাযোগ: । 01894-944220 । [email protected], বিজ্ঞাপন: 01894-944204

ঠিকানা: বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-২৩৪, খাইরুন্নেসা ম্যানশন, কাঁটাবন, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫।

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2024 Sangbad Sarabela All Rights Reserved.