× প্রচ্ছদ বাংলাদেশ বিশ্ব রাজনীতি খেলা বিনোদন বাণিজ্য লাইফ স্টাইল ভিডিও সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

তিতাসে তিন চেয়ারম্যানের ওপর হামলার ঘটনায় জনমনে আতঙ্ক!

শফিকুল ইসলাম, কুমিল্লা

০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:২৪ পিএম

কুমিল্লার তিতাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির দিকে চলে যাচ্ছে। গত ৭ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনোত্তর সময়ে তিতাস উপজেলায় প্রতিনিয়ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটে চলেছে। উপজেলা পরিষদের মাসিক সাধারণ সভায় বহিরাগত সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় স্থানীয় জনমনে আতংক বিরাজ করছে বলে জানা গেছে। 

জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকেই রাজনীতির মাঠ দখলে নিতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঘটছে একের পর এক হামলা, ভাঙচুর ও মারামারির ঘটনা। গত ২৯ জানুয়ারি সোমবার সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে  উপজেলা পরিষদের মাসিক সাধারণ সভা চলাকালে সভা কক্ষেই উপজেলা চেয়ারম্যান,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি)সহ উপজেলা প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফরহাদ আহমেদ ফকির, সাতানী ইউপি চেয়ারম্যান শামসুল হক সরকার ও বলরামপুর ইউপি চেয়ারম্যান নুর নবীর ওপর অতর্কিতে হামলা করে তাদেরকে মারধর করে কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক সারওয়ার হোসেন বাবু ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি একেএম কামরুল হাসান তুষারসহ ২০-২৫ জনের একটি বহিরাগত দল। মুহূর্তের মধ্যেই ঘটনাটির সিসিটিভি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে প্রচারিত হয়। নেট দুনিয়ায় ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়লে আইনশৃঙ্খলার প্রতি মানুষের মনে চরম আস্থাহীনতা সৃষ্টি হয়।সাধারণ মানুষেরা ঘটনা দেখে নিন্দা জানানোর ভাষাও হারিয়ে ফেলে! জনগণের মনে প্রশ্ন- উপজেলা প্রশাসনিক ভবনের ভিতরে যেয়ে যদি বহিরাগতরা এমন ঘটনা ঘটানোর সাহস পায় তাহলে তাদের মতো সাধারণ মানুষদের অবস্থা কী হবে এটা সহজেই অনুমেয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুল হাসানের কার্যালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর নেছার উদ্দিন বাদী হয়ে ঘটনার দিনই সারওয়ার হোসেন বাবু, একে এম কামরুল হাসান তুষার ও রহিম নামের তিনজনের নাম উল্লেখ করে আরও ৩০-৪০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় পেনাল কোড ১৮৬০মতে বেশ কয়েকটি ধারার অপরাধের একটি মামলা দায়ের করেন। যাহা তিতাস থানার মামলা নং-১৩, তারিখ-২৯/০১/২০২৪ইং। ঘটনার পরের দিন মঙ্গলবারই আদালত থেকে আসামি সারওয়ার হোসেন বাবু, একে এম কামরুল হাসান তুষার ও রহিম জামিন নিয়ে এলাকায় এসে ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে এবং এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে পোস্ট করায় গত শুক্রবার সকালে উপজেলা ডাকবাংলোয় কম্বল বিতরণের অনুষ্ঠানে ভিটিকান্দি ইউনিয়ন আ.লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি কবির সিকদারকে  প্রকাশ্যে মারধরের চেষ্টা করে এবং তাকে দেখে নেয়ার হুমকি দামকি প্রদান করে উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাইফুল আলম মুরাদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি একে এম কামরুল ইসলাম তুষার। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম  ফেসবুক সূত্রে জানা গেছে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে চুরি-ডাকাতি, মারামারিসহ সহিংস কর্মকান্ড বৃদ্ধি পাচ্ছে দিনকে দিন। গত ২৩ জানুয়ারি মঙ্গলবার ভোর ৩ টার দিকে বাতাকান্দি বাজারের ৫টি জুয়েলারি দোকানে দুধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। এতে নগদ টাকাসহ প্রায় অর্ধ কোটি টাকার স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে যায় ডাকাত দল।ওই ঘটনায় তিতাস থানায় একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করলেও পুলিশ ডাকাতি মামলার আসামিদেরকে গ্রেপ্তার করতে না পারলেও  গত ৩০ জানুয়ারি মঙ্গলবার ঢাকা থেকে ৫ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব-১১, কুমিল্লা। এছাড়া গত ১৭ জানুয়ারি বুধবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ  বলরামপুর গ্রামের ভূইয়া বাড়ি ও সরকার বাড়ির দীর্ঘ দিনের বিবাদ মিমাংসা করে দেবার কথা বলে ভূইয়া বাড়ির জাহাঙ্গীর আলম ও আলালকে মোবাইল কলের মাধ্যমে বাড়ি থেকে ডেকে আনে  উপজেলা আ.লীগের কয়েক নেতা। অভিযোগ আছে ইচ্ছাকৃতভাবেই বিবাদ মিমাংসা না করে তারা চলে যাওয়ার পরপরই জাহাঙ্গীর আলম ও আলালকে হত্যার চেষ্টায় এলোপাতাড়ি কুপিয়ে চলে যায় প্রতিপক্ষের লোকজন।ইতিপূর্বে গত ১২ জানুয়ারি শুক্রবার দাউদকান্দিতে স্থানীয় উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম নয়নকে ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর এমপির সমর্থকরা মারধর করার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা গেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও দাউদকান্দি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার প্রয়াত আবদুল কুদ্দুসের ছেলে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম নয়নকে একদল সন্ত্রাস মারধর করতে করতে তাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে।গত ১১ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার মাছিমপুর গ্রামে নদী খননের বালু বিক্রি করা নিয়ে ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন গ্রুপের সাথে বহিষ্কৃত ইউনিয়ন আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মজিবুর রহমান মেম্বার গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় গ্রুপের দুই জন আহত হলেও উপজেলা আ.লীগের নেতাদের ইন্ধনে গিয়াস উদ্দিন গ্রুপের বিরুদ্ধে থানায় মামলা নেয় পুলিশ। উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান  মরহুম হাজী কামাল উদ্দিনের বড় ভাই ইঞ্জিনিয়ার মোজাম্মেল হকের মাছিমপুর বাজারে নিজের দখলে থাকা ভূমির ওপর আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জোর পূর্বক ভূমি জবরদখলের চেষ্টা করে কলাকান্দি ইউনিয়ন যুব দলের আহবায়ক মো.হাবিবুর রহমান হাবিবগং। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে বলে জানা গেছে।কিন্তু সেই চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো.আলম সরকারের নেতৃত্বে হাবিব সরকার, ইকবাল হোসেন বাবুল, আনিসুর রহমান জুয়েলসহ ২০-৩০ জনের একটি দল গত ১০ জানুয়ারি বুধবার সকালে ইঞ্জিনিয়ার মোজাম্মেল হক ও তার ভাই মরহুম হাজী কামাল উদ্দিনের ছেলে আমান উল্লাহকে চড় থাপ্পড় মেরে নৌকা সম্বলিত একটি ব্যানার মোজাম্মেল হকের দখলীকৃত ভূমিতে  সাঁটিয়ে দেয়। আলম বাহিনীর ভয়ে বিষয়টি তিতাস থানা পুলিশকে অবহিত করেন ভূমির মালিক ইঞ্জিনিয়ার মোজাম্মেল হক। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে বলে জানা গেছে।কিন্তু প্রাণের ভয়ে ইঞ্জিনিয়ার মোজাম্মেল হক ও তার ভাতিজা আমান উল্লাহ এখনো এলাকায় আসার সাহস পাচ্ছেন না বলে জানান ভুক্তভোগী মোজাম্মেল হক। 

গত রবিবার ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পরের দিনই দাউদকান্দি উপজেলায় একটি ঘটনায় বিতর্ক চলাকালীন জিয়ারকান্দি ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি মো.আজমল সরকারের গালে থাপ্পড় মারেন কুমিল্লা উত্তর জেলা আ.লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোসাম্মৎ পারুল আক্তার। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও ক্লিপে দেখা গেছে ঘটনাস্থলে উপস্থিত  নেতৃবৃন্দরা আজমল সরকারকে রক্ষা করেন। এছাড়া তিতাস উপজেলার সাতানী ইউনিয়নের মঙ্গলকান্দিতে সদ‍্য সমাপ্ত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষেরই ৩ জন আহত হয়েছে। গত ৭ জানুয়ারি ভোটের দিন মঙ্গলকান্দি গ্রামের ৭ নং ওয়ার্ড মেম্বার ইব্রাহিম সরকারের মেয়েকে একটি পক্ষ মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করে আহত করে। তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসা অপর একজনও আহত হয়। দুজনকেই তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় রশিদ মেম্বার, সালাম ও রহিম মিয়ার বাড়িতে হামলা হয়েছে। উপজেলা আ.লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মামুনুর রশীদ মামুন ও উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক মো.জসিম সরকারের নেতৃত্বে গত সোমবার সকালে ১৫-২০টি মোটরসাইকেল নিয়ে ৪০-৫০ জনের একটি দল তাদের বাড়িতে হামলা চালায় ও বাড়িঘর ভাঙচুর করে বলে জানান ভুক্তভোগী রহিম, সালাম ও রশিদ মেম্বারের ছেলের বউ।তারা বলেন, ইব্রাহিম মেম্বার যখন ইলেকশন করে তখন আমরা রশিদ মেম্বারের ইলেকশন করেছি। এজন্যই তারা তার প্রতিশোধ হিসেবে আমাদের উপর আক্রমণ করে। ঘটনা বিষয়ে জানতে চাইলে রশিদ মেম্বারের ছেলে রিয়াদ বলেন, ইব্রাহিম মেম্বারের মেয়ের উপর কে বা কারা আক্রমণ করেছে আমরা জানি না। তারা আমাদের উপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে। এহেন সংঘটিত ঘটনাগুলো ঘটায় চরম নিরাপত্তা হীনতার মধ্যে দিয়ে জীবন যাপন করছে সাধারণ মানুষ। একের পর এক মারামারি ও সহিংসতার ঘটনায় আইনশৃঙ্খলার প্রতি অনাস্থা সৃষ্টি হয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। আতঙ্কে জীবনযাপন করছে সমাজের সর্বস্তরের জনগণ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গণমাধ্যম কর্মী জানান, কী আর বলমু তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি হলো সরকারি সম্পদ।সেই সরকারি হাসপাতালটি এখন সন্ত্রাসীদের আস্তানায় পরিনত হয়ে গেছে। সারওয়ার হোসেন বাবু ও সাইফুল আলম মুরাদের নিয়ন্ত্রিত বকাটে পোলাপানরা আড্ডা মারতে দেখা যায় হাসপাতালে ভিতরে।এতে সেবা নিতে আসা রোগীদের বিরাট ভোগান্তির শিকার হতে হয়।কারণ কুমিল্লা উত্তর জেলা যুব লীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক  সারওয়ার হোসেন বাবু ও  উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাইফুল আলম মুরাদ চেয়ারম্যানের দখলে থাকে সরকারি হাসপাতালটি।তাদের ভয়ে কেউ কিছু বলার সাহস পায় না।যদি ভুল করেও কেউ কিছু বলার সাহস করে তাহলে তাদের নিয়ন্ত্রিত বকাটে পোলাপানদের হাতে চড় থাপড় খেতে হয়।এরআগে হাসপাতাল গেটের সামনে সারওয়ার হোসেন বাবু ও সাইফুল আলম মুরাদের বকাটে পোলাপানের হাতে  এক কলেজ অধ্যক্ষ ও এক সাংবাদিক মারধরের শিকার হয়েছে।পরে ওই অধ্যক্ষ মানসম্মানের ভয়ে ঘটনাটি নিয়ে বেশি একটা বাড়াবাড়ি করেননি।এরআগেও তিতাস থানার এস আই জহিরুল ইসলাম জহিরের কপালে পিস্তল তাক করে গুলি করার হুমকি দিয়ে ছিল সারওয়ার হোসেন বাবু। সারওয়ার ও মুরাদের নিয়ন্ত্রিত বকাটে পোলাপানরা ছিনতাই, চুরি-ডাকাতিসহ নানা অপকর্ম করছে।এসমস্ত অপরাধ কর্মকান্ডের সব বৈধতা দেয় সারওয়ার হোসেন বাবু ও সাইফুল আলম মুরাদ।তিনি আরও বলেন,গত সোমবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতর থেকেই সারওয়ার হোসেন বাবুর নেতৃত্বে  গুন্ডা ও হোন্ডার বহর নিয়ে গিয়েই উপজেলা পরিষদের মাসিক সাধারণ সভায় সন্ত্রাসী হামলা করে। এই ঘটনার নির্দেশ দাতা সারওয়ার হোসেন বাবু তো নিজেই ছিলেন ঘটনাস্থলে।এবিষয়ে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ফরহাদ আহমেদ ফকির বলেন,

কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক এবং উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সারওয়ার হোসেন বাবু ও তিতাস উপজেলা ছাত্র লীগের সভাপতি একে এম কামরুল ইসলাম তুষারের নেতৃত্বে বহিরাগত ২০-৩০ জন মিলে আমাদের মিটিংয়ে এসে  এলোপাতাড়ি হামলা করে।বলরামপুর ইউপি চেয়ারম্যান নুর নবী জানান, অফিসারও চেষ্টা করেছে আমাদের সেইফ করার জন্য। তারও ধাক্কা ও হেনেস্তার শিকার হয়েছে।হামলার ঘটনার বিষয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও কুমিল্লা উত্তর জেলা আ.লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মো.পারভেজ হোসেন সরকার বলেন,তারা উপজেলায় আধিপত্য বিস্তার,সন্ত্রাস ও আতংক বিরাজ করার জন্যই এই কাজ করেছে।

Sangbad Sarabela

সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী আবু জাফর

যোগাযোগ: । সম্পাদক: 01703-137775 । [email protected] । বিজ্ঞাপন ও বার্তা সম্পাদক: 01894944220

ঠিকানা: বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-২৩৪, খাইরুন্নেসা ম্যানশন, কাঁটাবন, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫।

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2024 Sangbad Sarabela All Rights Reserved.