পটুয়াখালী জেলার দুমকি উপজেলা ভূমি ও তহসিল অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের বিরুদ্ধে গ্রাহকদের থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। পদে পদে ঘুষ-দুর্নীতির কারণে এখানে অনিয়মই যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। এতে প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছেন সেবাপ্রার্থীরা।
গতকাল ২০ আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী ঢাবি ভাষা বিজ্ঞানের মাষ্টার শিক্ষার্থী সাফায়য়েত হোসেন সাগর এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল উপজেলা ভূমি যেয়ে নৈস প্রহরী কাওসার এর সিন্ডিকেট এর দালাল মো. জামাল হোসেন(৩৭) পিতা. সিরাজুল ইসলাম, শ্রীরামপুর হাতেনাতে আটক করে। আলগী মৌজার সাইদুর রহমান এর কাছ থেকে এফিডএবিট বাবদ দুই হাজার টাকা ফেরত নেন। অপর দিকে বেলা ১১ টায় উপজেলা তহসিল অফিসে জ্ঞিয়ে ৬ জন কর্মকর্তা কর্মচারির ৪ জনকেই পাওয়া যায় নি।
উপজেলার তহসিল অফিসের বিরুদ্ধে দখিলা বাবদ হাজার হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগ থাকায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে এলাকাবাসী।
এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীন মাহমুদ বলেন, বিষটি আমি যেনেছি সরেজমিনে তদন্ত করে ব্যবস্তা গ্রহন করবো।