রাজশাহীর অন্যতম বানিজ্যিক এলাকা রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর হাট। সেই উপজেলায় জরাজীর্ণ ও বিদূৎ না থাকায় অন্ধকার ঘরে চলছে ডিজিটাল ডাক সেবা। বিগত আ.লীগ সরকারের সময়ে ডিজিটাল সেবা নাম করন করা হলেও বাস্তবে তা উল্টো এমন অভিযোগ সেবা গ্রহিতাদের।
ডিজিটাল ডাক সেবা নিতে আসা ইউনুছ্ নামে এক গ্রাহক বলেন, অন্ধকার রুমে মোবাইলের টর্চ লাইট জালিয়ে চলে গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল ডাক সেবা কার্যক্রম। ডিজিটাল ডাক সেবা লিখা থাকলেও ১০ বছর ধরে অন্ধকার রুমে বাধ্য হয়ে সেবা নিতে হচ্ছে আমাদের।
নাবিব হোসেন নামে আরেক ব্যক্তি অভিযোগ করে বলেন, বিগত আ.লীগ সরকার ডিজিটাল ডাক সেবার সপ্ন দেখালেও বাস্তবে তা পুরোন করতে পারেনি। যার কারনে ডিজিটাল সেবার বিন্দু মাত্র এখানে পাওয়া যায়না।
আলী হোসেন নামে এক সেবাগ্রহিতা বলেন, পুঠিয়া উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ বানিজ্যিক এলাকা এই বানেশ্বর হাট। যেখানে উন্নত ডাক সেবা পাওয়ার কথা থাকলেও এমন অন্ধকার রুমে সেবা নিতে এসে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে আমাদের। কতৃপক্ষের উচিত অনন্ত বিদ্যুতের ব্যবস্থা করে দেওয়া। সে
খানে কর্মরত এক নারী কর্মকর্তা বলেন, পোস্ট অফিসের নিজস্ব কোন ঘর না থাকায় বাধ্য হয়ে হাট কতৃপক্ষের একটি জরাজীর্ণ অন্ধকার রুমে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন অফিসের লোকজন। উর্ধতন কতৃপক্ষকে জানালেও নেওয়া হয়নি কোন ব্যবস্থা।
এ বিষয়ে রাজশাহী ডেপুটি পোস্টমাস্টার জেনারেল রাকিব বিশ্বাস বলেন, আমি নতুন এসেছি। এই জরাজীর্ন ডাক ঘরের কথা আপনার কাছ থেকে শুনলাম। ডাক অফিসটি পরিদর্শন করে দ্রুত সংষ্কারের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।