এসময় উপস্থিত ছিলেন জবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল ও সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন।
জানা যায়, জবির একমাত্র কেন্দ্রীয় মসজিদে প্রায় ৫০০ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন। তবে এতদিন সেখানে সুতরার অভাব ছিল, যা নিয়ে ইমাম ও মুসল্লিদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা হচ্ছিল। বিষয়টি সমাধানে ব্যক্তিগত উদ্যোগে এই সুতরা উপহার দেন তিনি।
শাহরিয়ার জানান, "মসজিদ আমাদের সবার জন্য পবিত্র স্থান। এখানে যারা নামাজ আদায় করেন, তাদের যেন কোনো অসুবিধা না হয়, সেটাই আমাদের দায়িত্ব। সুতরার অভাব অনেকদিন ধরে ছিল, তাই আমি মনে করেছি এই ছোট উদ্যোগ হয়তো মুসল্লিদের উপকারে আসবে।"
জবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেন, “ছাত্রদল শুধু রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডেই নয়, সামাজিক ও ধর্মীয় কল্যাণমূলক কাজেও সক্রিয়। শাহরিয়ারের এই পদক্ষেপ সত্যিই প্রশংসনীয়। আমরা চাই সবাই এমন উদ্যোগে উৎসাহিত হোক।”
সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন বলেন, "মসজিদে সুতরার অভাব ছিল একটি বাস্তব সমস্যা। শাহরিয়ার ভাইয়ের এই অবদান মুসল্লিদের জন্য বড় উপকারে আসবে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি কল্যাণমূলক কাজে পাশে থাকব, সেটা ধর্মীয় হোক বা সামাজিক।”
প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা জবির কেন্দ্রীয় মসজিদে নামাজ আদায় করেন। তবে সুতরার অভাবে অনেক সময় অসুবিধার সৃষ্টি হতো, বিশেষ করে জোহর ও জুমার নামাজে। সাধারণ শিক্ষার্থী ও মুসল্লিগণ শাহরিয়ারের এই উদ্যোগের প্রশংসা জানিয়েছেন।