আওলাদে রাসূল (দ.) পীরে বাঙ্গাল সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ বলেছেন, নফসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হচ্ছে বড় পরীক্ষা। এ পরীক্ষার জন্য আমাদের সবর্দা প্রস্তুতি নিতে হবে। তিনি বলেন, ঠিকঠাকভাবে ঘোড়ার লাগাম ধরতে না পারলে যেমন ঘোড়া সঠিকভাবে দৌড়াতে পারেনা, তেমনি প্রস্তুতি না থাকলে পরীক্ষায় যে কোনো উত্তীর্ণ হওয়া যায় না। সুতরাং বড় জিহাদ মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুতির বড় অংশ হচ্ছে তাওবার মাধ্যমে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে গুনাহ মাফ চাওয়া।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর আনজুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট পরিচালিত চন্দনাইশের পাঠানদন্ডী তাহেরীয়া সাবেরীয়া সুন্নিয়া আলিম মাদ্রাসার ৩৭তম সালানা জলসা ও ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (দ.) মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
মাহফিলে আরো উপস্থিত ছিলেন মেহমানে আ’লা আওলাদে রাসূল (দ.) সাহেবজাদা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ (মা.জি.আ.) ও সাহেবজাদা সৈয়্যদ মেহমুদ আহমদ শাহ (মা.জি.আ.)। মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. কমর উদ্দীন ছবুরের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন, আনজুমানে রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের সেক্রেটারি জেনারেল আনোয়ার হোসেন, আনজুমান, জামেয়া, গাউসিয়া কমিটির মুখপাত্র মোছাহেব উদ্দীন বখতিয়ার, গাউসিয়া কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান পেয়ার মোহাম্মদ কমিশনার, আশরাফুজ্জামান আল কাদেরী, গাউসিয়া কমিটি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার আহবায়ক হাবিবুল্লাহ মাস্টার, আবদুল গফুর খান, নাজিম উদ্দীন, শাহ খলিলুর রহমান নিজামী, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা মো. সোলাইমান ফারুকী, উপজেলা এলডিপির সভাপতি মোতাহের মিয়া, অধ্যক্ষ আবু তালেব বেলাল, অধ্যাপক আবদুল মান্নান, মাওলানা ফেরদৌসুল আলম খান, গিয়াস উদ্দীন আলকাদেরী, এডভোকেট দেলোয়ার হোসেন, নজরুল ইসলাম, মোজাম্মেল হক তালুকদার, এডভোকেট মোজাম্মেল হক ফারুকী, মাওলানা মানুন উদ্দিন সিদ্দিকী, মোহররম আলী, শরফুদ্দিন চৌধুরী কাজল, সরোয়ার উদ্দিন, আলমগীরুল ইসলাম বঈদী, মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মো. মোরশেদুল হক, সাংবাদিক যথাক্রমে- মো. এরশাদ, শাহনুর দস্তগীর, মো. শাহাদাত হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, সৈয়্যদ শিবলী সাদেক কফিল, মো. আরফাত হোসেন।