× প্রচ্ছদ বাংলাদেশ বিশ্ব রাজনীতি খেলা বিনোদন বাণিজ্য লাইফ স্টাইল ভিডিও সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

সিলেটে আট দলের বিভাগীয় সমাবেশে জামায়াত আমির শফিকুর রহমান

প্রতিবেদন - মাহমুদ খান, সিলেট

০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮:৪৩ পিএম

ছবি: সংবাদ সারাবেলা।

একদল যে অপকর্ম করে চলে গিয়েছে, আরেকদল বাংলাদেশে সেই অপকর্মের দায়িত্ব নিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশ ছোট্ট একটি দেশ বিপুল জনসম্পদে পরিপূর্ণ। আফসোসের বিষয়, স্বাধীনতার ৫৪ বছরে করে চলে গেছে-বাংলাদেশের মানুষ সম্মানের সাথে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেনি। কারণ বর্গিরা চলে যাওয়ার পর দেশের ভিতরের চিল যারা ছিল সেই চিলগুলা ছু মেরে জনগণের সম্পদ নিয়ে চলে গেছে। দেশের সম্পদ লুণ্ঠন করে বাইরে পাচার করেছে, দেশে দেশে বেগমপাড়া গড়ে তুলেছে। কেউ কেউ পালাতে গিয়ে খালেবিলে আশ্রয় নিয়েছে। ঠিক এভাবে অপকর্মের দায় নিয়ে ফ্যাসিস্টরা বাংলাদেশ থেকে পালিয়েছে। কিন্তু ফ্যাসিজমের কালো ছায়া বাংলাদেশ থেকে যায়নি।

শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে সিলেটের আলিয়া মাদরাসা মাঠে ইসলামী ও সমমনা আট দলের বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, একদল যে অপকর্ম করে চলে গিয়েছে, আরেকদল বাংলাদেশে সেই অপকর্মের দায়িত্ব নিয়েছে। একদল চাঁদাবাজি করার কারণে জনগণের ঘৃণা কুড়িয়েছে, আরেকদল তার চাইতে বেশি শক্তি দিয়ে চাঁদাবাজিতে নেমে পড়েছে। একদল দখলদার হতে গিয়ে জনগণ তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছে, আরেকদল বেপরোয়া দখলদার হয়ে উঠেছে।

তিনি বলেন, একদল জনগণের জানমাল নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে। আলেম-ওলামা, বিরোধী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে হত্যা করেছে, খুন করেছে, ফাঁসি দিয়েছে, নির্যাতন করেছে, পঙ্গু করেছে, জেলে পুরেছে-আরেকদল ঠিক একই পথ ধরেছে। এমনকি নিজেদের মধ্যে মারামারিতেও নিজেদেরকে শেষ করে দিচ্ছে।

জামায়াত আমির বলেন, দেশবাসী আশা করেছিল অতীতের অপকর্মের পরিণতি থেকে শিক্ষা নিয়ে রাজনীতিবিদরা নতুন রাজনীতি শুরু করবে। কিন্তু দুঃখের সাথে দেখতে পাচ্ছি-একদল সেই পুরাতন ধারায় পড়ে আছে। তারা কোনো সংস্কারে রাজি না। তারা সনদ বাস্তবায়নে রাজি না। তারা গণভোটেও প্রথমে রাজি ছিল না। পরে ধাক্কায় ধাক্কায় সরকারকে একদিনেই গণভোট করতে বাধ্য করেছে।

তিনি আরও বলেন, যারা এতদিন নির্বাচনের জন্য নির্বাচন নির্বাচন স্লোগান দিয়ে জনগণকে বেহুঁশ করেছিল-এখন তারা ভিন্ন সুরে কথা বলতে শুরু করেছে। কারণ তারা বুঝতে পেরেছে জনগণ তাদেরকে আগামী নির্বাচনে লাল কার্ড দেখানোর জন্য প্রস্তুত।

তিনি আরও বলেন, আগামী নির্বাচনকে ভণ্ড করার চেষ্টা করলে সংগ্রামী জনগণ সব ষড়যন্ত্র ভন্ডুল করে দেবে ইনশাআল্লাহ। কেউ যদি ভাবে জনগণের সমর্থন পাবো না, সুতরাং প্রশাসনিক কৌশলে নির্বাচনের ক্রেডিট হাইজ্যাক করব-তাদের বলছি, বন্ধু সেই সূর্য ডুবে গেছে। এই কালো সূর্য আর বাংলাদেশে উঠবে না। এখন নতুন সূর্য উদিত হবে-সেই সূর্য কোরআন বুকে নিয়ে উদিত হবে ইনশাআল্লাহ।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ থেকে অপশাসন দূর হবে। মোটে মাঝি, শ্রমিক, ছাত্র, জনতা-এই বাংলাদেশ হবে তাদের বাংলাদেশ। লোটে তাদের হাত থেকে উদ্ধার করে বাংলাদেশ তুলে দেয়া হবে দেশপ্রেমিক জনগণের হাতে।

তিনি আরও বলেন বলেন, আজকে দেশপ্রেমিক সকল ইসলামী দল এবং আরও কিছু দেশপ্রেমিক দল মিলেই আটদলীয় আমাদের কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। দুই-একটি ইসলামী দল এখনো বাইরে আছেন। আমি অনুরোধ করব-সব ধরনের মুহের জাল ছিন্ন করে আপনারা আপনাদের আঙিনায় চলে আসুন। এই আঙিনা আপনাদের আঙিনা। এখন যেখানে আছেন সেটা আপনাদের ঠিকানা না।”

জামায়াত আমির  বলেন, তাদের শীর্ষ নেতারা বলেন-আমরা শরীয়া আইন বিশ্বাস করি না। তারা মুসলমানদের মৌলবাদী জঙ্গি বলেন। তাদের সাথে আপনাদের মানায় না। আপনারা বেমানান। ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে আসুন। আমরা আপনাদের বুকে জড়িয়ে কবুল করবো ইনশাআল্লাহ। সম্মান দেবো, ভালোবাসবো।

তিনি বলেন, আজকে ইসলামিক ও দেশপ্রেমিক সত্য শক্তি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। ইস্পাত-কঠিন ঐক্য গড়ে উঠেছে। রাস্তাঘাটে, হাটে-বাজারে, বন্দরে- মুক্তিপাগল মানুষ জানিয়ে দিচ্ছে আগামীতে তারা কোথায় দেবে। তারা আর কারো রক্তচক্ষুকে পরোয়া করছে না।

তিনি আরও বলেন, ইসলামী নেতাকর্মীরা হাসি-হাসি ফাঁসি বরণ করতে পারে-তাদেরকে ভয় দেখাবেন না। আমরা ভয় করি শুধু আল্লাহতালাকে। বিশ্বের শান্তিকামী দেশগুলোকে সম্মান জানাই, কিন্তু কেউ যেন আমাদের উপর দাদাগিরি করতে না আসে।

তিনি বলেন, চাঁদাবাজি বন্ধ করুন, দখল বাণিজ্য বন্ধ করুন। যদি বন্ধ না করেন, কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে। তার আগে মেহেরবানি করে জনতার কাতারে চলে আসুন।

বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে, নতুন ফ্যাসিবাদকে জায়গা দেবে না দেশ: মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, আজকে বাংলাদেশে ইতিহাস সৃষ্টির এক দ্বারপ্রান্তে উপনীত হয়েছি। বিগত ফ্যাসিবাদী আমলে ১৫ বছর ইসলামপন্থি রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা রাষ্ট্রযন্ত্রের নিপীড়ন-নিষ্পেষণ, জুলুম–নির্যাতনের শিকার হয়েছে। বিদেশি আধিপত্যবাদী শক্তির বাংলাদেশি ক্রীড়নকদের হাতে ইসলামী আন্দোলনের নেতারা নিগৃহীত হয়েছেন, কারা নির্যাতিত হয়েছেন, ফাঁসিকাষ্ঠ বরণ করেছেন, রক্ত দিয়েছেন-কিন্তু অন্যায়ের সামনে মাথা নত করেননি।

শনিবার সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে ইসলামী ও সমমনা ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

মামুনুল হক বলেন, জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদী শক্তি উৎখাত হয়েছে। কিন্তু বিদেশি আধিপত্যবাদী শক্তি আবার নতুনভাবে বাংলাদেশে ক্ষমতার ধারে সওয়ার হওয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই-জীবন দিয়ে জুলাই যোদ্ধারা যেই ফ্যাসিবাদকে উৎখাত করেছে, বাংলার মাটিতে নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে জায়গা দেওয়া হবে না, ইনশাআল্লাহ।

তিনি বলেন, সমাগত ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শুধু প্রতীকের নির্বাচন নয়-এটি জুলাই সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ঐতিহাসিক গণভোটেরও নির্বাচন। তাই ৮ দলের নেতাকর্মীরা ঘরে ঘরে গিয়ে জনগণকে হাত ব্যালটে ‘হ্যাঁ’ ভোট দিতে উদ্বুদ্ধ করবেন।

তিনি আরও বলেন, জুলাই সনদকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ আজ দুই শিবিরে বিভক্ত। একটি পক্ষ জুলাই সনদ ও সংস্কার কার্যক্রমকে ব্যাহত করতে চায়। তারা মনে করে, বিগত সময়ে বছরের পর বছর একদলীয় শাসন ছিল-আবারও কেউ একদলীয় ব্যবস্থা কায়েম করে সম্পদ লুট করবে, রাজনৈতিক অধিকার দমন করবে। আমরা বলতে চাই, জুলাই সনদের বিপক্ষে যারা ‘না’ বাক্সের জন্য ক্যাম্পেইন করবে-বাংলার মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।

মামুনুল হক বলেন, ইসলামী জনতা ও ইসলামী রাজনীতিকে রুখে দেওয়ার দেশীয়–আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র যাদের কাঁধে চড়েছে, তাদের আমরা রাজনৈতিক এজেন্ডা পুনর্বিবেচনার সুপরামর্শ দিচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, আমরা সমমনা ইসলামী দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে যে ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি-তা দেখে বাংলাদেশবিরোধী শক্তিরা আজ অস্থির হয়ে গেছে। তাই তারা যেকোনোভাবে আগামী নির্বাচনকে বানচাল করার পাঁয়তারা করছে।

তিনি বলেন, পরাজিত ফ্যাসিবাদের সঙ্গে কেউ যদি আঁতাত করে নির্বাচন বানচাল বা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করে-রাজপথে মোকাবিলা করতে হবে। বাংলাদেশে আর কোনোদিন ফ্যাসিবাদ ফিরে আসবে না, ইনশাআল্লাহ।

মামুনুল হক বলেন, আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ, মেহনতি মানুষের বাংলাদেশ, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার অধিকার আদায়ের বাংলাদেশ। বৈষম্যহীন, ইনসাফপূর্ণ বাংলাদেশ গড়তে হলে আল–কোরআনের বাংলাদেশ গড়তে হবে।

সমাবেশে উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলে সকল বিভেদ দূর করে ইসলামী শক্তিকে ক্ষমতায় নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আল্লাহ আমাদের বিজয় দান করবেন—এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।

৫ দফা বাস্তবায়নে জাতি ঐক্যবদ্ধ :চরমোনাই পীর

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, আমাদের পাঁচ দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্যই আজ বিভাগীয় পর্যায়ে শেষ সমাবেশে সিলেটের ঐতিহ্যবাহী আলিয়া মাদরাসা মাঠে উপস্থিত হয়েছি। এই সমাবেশ প্রমাণ করেছে-বাংলাদেশের মানুষ আমাদের দাবির পক্ষেই রয়েছে।

শনিবার দুপুরে সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে ইসলামী ও সমমনা আট দলের বিভাগীয় সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ৫ আগস্ট হাজার হাজার মায়ের কোল সন্তানহারা হলো। অনেকেই চক্ষু হারালো, পঙ্গু হলো। সিলেটের জনপ্রিয় নেতা ইলিয়াস আলীর ঘুমের পর আর ফেরা হয়নি-হয়ত আর কখনোই হবে না। আজ দুঃখের বিষয়-জাহান্নামের আগুন যেমন নিজের আগুনেই পোড়ে, ঠিক তেমনই যারা ৫৩ বছর আমাদের জিম্মি করে রেখেছিল, আজ তারা নিজেরাই নিজেদের মধ্যে সংঘাতে লিপ্ত।

তিনি আরও বলেন, দেশকে সুন্দর করার জন্য সংস্কার হবে, খুনি–লুটেরাদের দৃশ্যমান বিচার হবে এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডে নির্বাচন হবে। কিন্তু আমরা আজও দেখি-সংস্কারে বাধা, বিচারে বাধা, নির্বাচনে বাধা।

চরমোনাই পীর বলেন, যারা নির্বাচনের জন্য পাগল হয়েছিল-তারা এখন দেখছে, বাংলাদেশের জনগণ ফ্যাসিস্টদের পক্ষে নেই, জালেমদের পক্ষে নেই। তাই আজ তারা পাগল হয়ে নির্বাচন পিছানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু আমরা পরিষ্কার ভাষায় বলতে চাই-রাশি যখন বামে ঘোরে, তখন সব পরিকল্পনা বামে চলে যায়। যত শয়তানি পরিকল্পনা করবে, ততই জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হবে।

তিনি আরও বলেন, আসুন-আমরা দেশপ্রেমিকরা এক হয়ে যাই। ক্ষমতা প্রেমি, চালবাজ, বিদেশি শক্তির দালাল যারা-তাদের সবাইকে ‘না’ বলতে হবে। তাদেরকে বাংলার মাটি থেকে চিরতরে উৎখাত করতে হবে।

নির্বাচনের আগেই গণভোট হতে হবে: জুবায়ের

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর তাদের প্রধান তিনটি কাজ ছিল-সংস্কার, ফ্যাসিবাদী দুসরদের বিচার এবং সংসদ নির্বাচন। এর মধ্যে সংস্কার কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছি, গণভোট জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে হতে হবে। আমাদের সে দাবি এখনও অব্যাহত আছে।

শনিবার (০৬ ডিসেম্বর) দুপুরে আলিয়া মাদরাসা মাঠে ইসলামী ও সমমনা ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশে বক্তব্যকালে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমরা গত ৫-৬ মাস থেকে আন্দোলন করে আসছি। জনগণ প্রমাণ করেছে-জনগণ এ দাবির সাথে আছে। তাই নির্বাচনের আগেই গণভোট হতে হবে। ‘হ্যাঁ ভোট’ জয়যুক্ত করার জন্য দাবি চলমান থাকবে।

তিনি আরও বলেন, এ সংস্কার এক দল চায় না। ঐক্যমত কমিশনের মিটিংয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর বলে-গণভোট আমরা ভোট বুঝি না। জনগণের কাছে প্রশ্ন, গণভোট তারা আদৌ চায় কিনা। গণভোট বুঝতে তাদের ৮ মাস লেগেছে। আমরা জনগণকে বলতে চাই-আপনারা তাদেরকে চিনে রাখেন।

তিনি বলেন, আজকে ৮ দল মানুষের আশা–আকাঙ্খায় পরিণত হয়েছে।

ইসলামপন্থিদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ গড়তে হবে: খেলাফত মজলিসের মহাসচিব

খেলাফত মজলিসের মহাসচিব প্রফেসর ডক্টর আহমদ আবদুল কাদের বলেছেন, স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর এখন সময় এসেছে ইসলামপন্থিদের নিয়ে দেশ গড়ার। দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ করে দেশকে শান্তির পথে পরিচালিত করতে হবে। এই দেশ থেকে ইসলামবিদ্বেষী শক্তিকে নির্মূল করা প্রয়োজন, ইসলামবিদ্বেষীদের এবং আধিপত্যবাদীদের এই দেশে কোনো স্থান নেই।

তিনি বলেন, এখানে থাকতে হবে দেশপ্রেমিক ইসলামী নেতৃত্ব। যারা চাঁদাবাজি করতে চায় তাদেরও বাংলাদেশে কোনো স্থান নেই। গণভোটে ‘হ্যাঁ’ জয়যুক্ত করতে হবে এবং সেই ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি ৮ দলের প্রার্থীকে বিজয়ী করে সংসদে পাঠাতে হবে।

Sangbad Sarabela

সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী আবু জাফর

যোগাযোগ: । [email protected] । বিজ্ঞাপন ও বার্তা সম্পাদক: 01894944220

ঠিকানা: বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-২৩৪, খাইরুন্নেসা ম্যানশন, কাঁটাবন, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫।

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2025 Sangbad Sarabela All Rights Reserved.