জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য পদে আলোচনায় থাকা ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দিনকে নিয়ে একটি মহল মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়াচ্ছে। এসব কর্মকাণ্ডের কঠোর প্রতিবাদ করছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। জনপ্রিয়তাকে নষ্ট করতেই এমন বানোয়াট তথ্য ছড়াচ্ছেন বলে দাবি শিক্ষার্থীদের।
জবি শিক্ষক রইছ উদ্দিনের বিতর্তিক কর্মকান্ড নামে কয়েকটি সংবাদ প্রকাশ করে কয়েকটি ভূইফোড় মিডিয়া। এরপরই প্রতিবাদ করছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে আহমেদ রেজা নামের একজন শিক্ষার্থী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, নিঃসন্দেহে অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন স্যার একজন একাডেমিক এবং প্রশাসনিকভাবে অত্যন্ত দক্ষ, যোগ্য এবং অভিজ্ঞ মানুষ। স্যারের নামে যে নিউজ করা হয়েছে তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যাচার যার কোন ভিত্তি নেই।
সিফাত আলকারিম নামের আরেকজন লিখেছেন, ড. রইছ উদ্দিন স্যার সকল ক্যান্ডিডেট এর মধ্যে অনন্য যোগ্যতায় রয়েছে।স্যার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আসার পূর্বে কুষ্টিয়া ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে অত্যান্ত দক্ষতার সঙ্গে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডীন পদে স্যারের দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন। ড. রইছ স্যার একজন বিচক্ষণ ব্যক্তিত্ব, আত্মমর্যাদা সম্পন্ন,দক্ষ একাডেমিশিয়ান এবং প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিত্ব। ভিসি হওয়ার প্রশ্নে স্যারকে যারা প্রশ্নবিদ্ধ করতে চেয়ে পোস্ট দিয়েছে তাদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট। উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং অন্য মহলের পক্ষপাত দুষ্ট আচরণ পরিলক্ষিত।
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক তারেক বিন আতিক বলেন, ড. মো. রইস উদদীন একজন প্রাজ্ঞ, বিজ্ঞ একাডেমিশিয়ান ও দক্ষ প্রশাসক। তার দক্ষতায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি পক্ষ পাগলের প্রলাপ বকছে। তারা একটি ভুয়া নিউজ পোর্টালে ড. রইস উদদীনের নামে অসত্য, বানোয়াট ও বিভ্রান্তমূলক সংবাদ প্রচার করেছে যা আদৌ সত্য নয়৷ যারা এসব ভুয়া নিউজ করিয়েছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই এবং নিউজ পোর্টাল এর বৈধতা বাতিল করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।