× প্রচ্ছদ বাংলাদেশ বিশ্ব রাজনীতি খেলা বিনোদন বাণিজ্য লাইফ স্টাইল ভিডিও সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

পৃথিবীর অন্য কোনো শহরকে কলকাতার মতো মনে হয় না: জয়া

বিনোদন ডেস্ক।

০১ জুলাই ২০২৫, ১৯:১৫ পিএম

ছবি: সংগৃহীত

দুই বাংলায় জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি তার জন্মদিন, ব্যক্তিগত জীবন এবং ক্যারিয়ার নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন। এই সাক্ষাৎকারে উঠে এসেছে তার পছন্দের উপহার, জীবনের স্মরণীয় মুহূর্ত এবং কলকাতার প্রতি ভালোবাসার কথা।

জন্মদিনে কেমন উপহার পেতে পছন্দ করেন, এই প্রশ্নের উত্তরে জয়া আহসান জানান, তার একটি দীর্ঘ 'বাকেট লিস্ট' থাকে যেখানে তিনি পছন্দের জিনিসগুলো টুকে রাখেন। সেই তালিকা থেকে কেউ উপহার দিলে তিনি বেশ খুশি হন।

তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, যেমন রাস্তা দিয়ে যেতে-যেতে একটা শাড়ি চোখে পড়ল। ভেবেছিলাম কিনব দেখলাম আমার বন্ধু সেই শাড়িটা কিনে ফেলেছেন। মন ভালো হয়ে গেল। তবে সবচেয়ে বেশি খুশি হন গাছ উপহার পেলে।

কলকাতার কথা উল্লেখ করে জয়া আহসান বলেন, এই শহরের একটা অদ্ভুত চরিত্র আছে। ভাষায় বর্ণনা করা কঠিন ফলে আমার ভীষণ ভালো লাগে। পৃথিবীর অন্য কোনো শহরকে কলকাতার মতো মনে হয় না।

তার কথায়, ছোটবেলায় মাকে অনেক চিঠি লিখেছি। সেই লেখার মধ্যে অসম্ভব ছেলেমানুষি ছিল। নানারকম কালি ও রং দিয়ে লিখতাম। মা দেখে খুব হাসতেন এবং সবাইকে পড়াতেন। তখন আমি খুব রেগে যেতাম। কিন্তু এখন যদি মাকে চিঠি লিখতে বলেন, কলম থেকে এক বর্ণও বেরবে না। কেবলই মনের মধ্যে থেকে যাবে। সবটাই অব্যক্ত।

সুন্দর চেহারা ধরে রাখার বিষয়ে অভিনেত্রীর ভাষ্য, ‘আমি ধরে রাখার চেষ্টাই করি না। সব খাই আপনার সামনেই তো কেক খেলাম পায়েস খেলাম। বাড়ি থেকে আসার আগে আরও এক বাটি পায়েস খেয়ে এসেছি। মুড়ি খেয়ে এসেছি। নানা ধরনের খাবার খেয়েছি। আমি খেতে ভালোবাসি। অত ভাবি না।

তিনি আরও বলেন, ‘জন্মদিন উপলক্ষ্যে এই প্রথম আমার জন্য পায়েস রান্না হয়েছে। আমার বন্ধু মুনমুন পায়েস বানিয়েছে। চেষ্টা করেছিল রাতে খাওয়াবে। কিন্তু আমি আগেই বের করে অর্ধেক বাটি খেয়ে নিয়েছি। এটা একটা পরম পাওয়া।

Sangbad Sarabela

সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী আবু জাফর

যোগাযোগ: । [email protected] । বিজ্ঞাপন ও বার্তা সম্পাদক: 01894944220

ঠিকানা: বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-২৩৪, খাইরুন্নেসা ম্যানশন, কাঁটাবন, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫।

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2025 Sangbad Sarabela All Rights Reserved.