× প্রচ্ছদ বাংলাদেশ বিশ্ব রাজনীতি খেলা বিনোদন বাণিজ্য লাইফ স্টাইল ভিডিও সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

গাজায় আটক থাকা ৬ ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ উদ্ধার

ডেস্ক রিপোর্ট

২১ আগস্ট ২০২৪, ১৮:০০ পিএম

ছবিঃ সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখন্ডে আটক ৬ ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ উদ্ধার করেছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস থেকে এই মরদেহ গুলো উদ্ধার করা হয়।

গতকাল (২০ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে গত বছরের অক্টোবরে ইসরায়েলে হামাসের নজিরবিহীন হামলার সময় তারা আটক হয়েছিলেন।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে মঙ্গলবার জানানো হয়, গাজার দক্ষিণাঞ্চলে রাতভর অভিযান চালিয়ে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কখন ও কীভাবে ওই ছয়জন মারা গেছেন তা স্পষ্ট করেনি তারা।

বন্দিদের পরিবারগুলোর একটি ফোরাম জানিয়েছে, এসব ব্যক্তিকে জীবিত আটক করা হয়েছিল। হামাস বলেছে, ইসরায়েলি বিমান হামলায় বন্দিদের কয়েকজন নিহত ও আহত হয়েছেন।

ইসরায়েলে বন্দি ফিলিস্তিনিদের বিনিময়ে গাজায় আটক থাকা ব্যক্তিদের মুক্তি, গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রত্যাশায় চলমান আলোচনার ওপর এই ঘটনাটিকে একটি বড় আঘাত হিসেবে মনে করা হচ্ছে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা ৮০ বছর বয়সী চেইম পেরির দেহাবশেষ শনাক্ত করেছে। এছাড়া ইয়োরাম মেটজার (৮০), আব্রাহাম মুন্ডার (৭৯), আলেকজান্ডার ড্যান্সিগ (৭৬), নাদাভ পপলওয়েল (৫১) ও ইয়াগেভ বুচশতাভের (৩৫) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

মেটজগার, মুন্ডার, পপলওয়েল ও বুচশটাভের পরিবারের সদস্যরাও হামাসের হাতে আটক হয়েছিলেন। তবে গত নভেম্বরের যুদ্ধবিরতির সময় তারা মুক্তি পান। অবশ্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু দেশটির সেনাবাহিনীর উদ্ধার প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন।

এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘সব বন্দিকে জীবিত ও মৃত- ফেরত আনতে ইসরায়েল সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে।’

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টও এই অভিযানের প্রশংসা করেছেন।


Sangbad Sarabela

সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী আবু জাফর

যোগাযোগ: । সম্পাদক: 01703-137775 । [email protected] । বিজ্ঞাপন ও বার্তা সম্পাদক: 01894944220

ঠিকানা: বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-২৩৪, খাইরুন্নেসা ম্যানশন, কাঁটাবন, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫।

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2024 Sangbad Sarabela All Rights Reserved.