ঝড়ের ব্যাসের মধ্যে থাকা ২০ জেলা হচ্ছে- রংপুর, দিনাজপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারিপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট।
টানা ভোগান্তির পর শুক্র ও বৃহস্পতিবার দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হয়েছে। তাতে চলমান তাপপ্রবাহ কিছুটা কমেছে।
আবহাওয়া অফিস শনিবার ঈদুল ফিতরের দিনেও দেশের সব বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিল। পূর্বাভাস সত্যি করে দেশের কয়েক জায়গায় ঈদের দিনে বৃষ্টি নামে।
বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা নেমে আসে ৪০ দশমিক ৮ ডিগ্রিতে, যা রেকর্ড করা হয় যশোরে।
শনিবার তা আরও কমে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে আসে; দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় মোংলা ও যশোরে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এর আগে গত সোমবার পাবনার ঈশ্বরদীতে সর্বোচ্চ ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়, যা পাঁচ দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
রোববার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও আশপাশের এলাকার তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।