আগামী
২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস
যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করার জন্য জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আজ (২৪ মার্চ) এক
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা হয়েছে, দিবসটির সূচনা হবে ঢাকাসহ সারাদেশে প্রত্যুষে একত্রিশবার তোপধ্বনির মাধ্যমে। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টার নেতৃত্বে বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা
পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
বিদেশি
কূটনীতিক, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ
সর্বস্তরের জনগণও স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন। এ ছাড়া জেলা
ও উপজেলার স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে।
এ
দিন দেশের সব বিভাগ, জেলা
ও উপজেলা পর্যায়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের সমাবেশ ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
হবে।
দিবসটি
উপলক্ষে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং ঢাকা শহরের সহজে দৃশ্যমান ভবনগুলোতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনাগুলোতে আলোকসজ্জা
করা হবে। তবে ২৫ মার্চ গণহত্যার
কালরাতে আলোকসজ্জা করা যাবে না।
ঢাকা
ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপে জাতীয়
পতাকা ও অন্যান্য পতাকায়
সজ্জিত করা হবে। এ দিন সরকারি
ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। দিবসটির উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা
বাণী প্রদান করবেন।