তিনি বলেন, “আগে দুর্নীতিবাজদের পকেট ভরা থাকত কালো টাকায়। তারা বড় বড় গরু কিনত। এখন তো দুর্নীতির টাকা নেই। ফলে বড় গরু কেনা ডিফিকাল্ট হয়ে গেছে।”

তবে সৎ উপার্জনে বড় গরু কেনার সামর্থ্য অনেকেরই রয়েছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের দেশে বহু সৎ মানুষ আছে। বড় ব্যবসায়ীরা, যাদের আয় বৈধ, তারাও বড় গরু কিনবেন। তাদের জন্য তো কোনো সমস্যা নেই।”

গাবতলী হাট পরিদর্শনের অভিজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, “আমি বেপারী ও ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলেছি। গরুর দাম মোটামুটি যুক্তিসঙ্গত মনে হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার দাম কিছুটা কম বলেই মনে হচ্ছে। পর্যাপ্ত সংখ্যক কোরবানির পশু রয়েছে, তাই ক্রেতারা অসুবিধায় পড়বেন না।”

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান হিসেবে আমি বলব, এখানে আইনশৃঙ্খলার কোনো ঘাটতি নেই। আপনারা নিজেরাও দেখেন, কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না।”