দেশের নির্বাচনি ব্যবস্থার দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রথম নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন।
কুমিল্লা সিটিতে অনুষ্ঠেয় সে নির্বাচনের আগে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছেন কে এম নূরুল হুদার উত্তরসূরি।
সীমানা জটিলতা ও সময় স্বল্পতার কারণে অনেকটা আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়েই ভোটের তারিখ ঘোষণা করেছে আউয়াল কমিশন, তবে তারিখ ঘোষণার পর অতি দ্রুত বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয়ায় বেশ প্রশংসিত হচ্ছেন সিইসিসহ অন্য কমিশনাররা।
বিদায়ী নূরুল হুদা কমিশনের সময় আচরণবিধি লঙ্ঘনের অসংখ্য অভিযোগ জমা পড়লেও দৃশ্যমান পদক্ষেপ না নেয়ার ঘটনা ঘটেছে। আগের কমিশনের সময়কার পরিস্থিতি ঠেকাতে ভিন্ন পথে হাঁটছে বর্তমান কমিশন।
নির্বাচনি এলাকায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার অংশ হিসেবে ভোটের তারিখের এক মাস তিন দিন আগেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন এলাকায়। পাশাপাশি ভোটের এক মাস আগে করা হয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্য মোতায়েন।
নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কোনোভাবে লঙ্ঘন না হয়, সেটি কঠোরভাবে অনুসরণ করা হবে জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড যেন থাকে, এটা ইলেকশন কমিশন নিশ্চিত করতে চাচ্ছে। এ ভোটে কোনো সমস্যা হবে না।’