ছবিঃ সংগৃহীত।
সম্প্রতি, একটি স্বার্থান্বেষী মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি এবং এর অধীনস্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ ও পরিচালনা পর্ষদ সদস্যদের সম্পৃক্ত করে পারমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল ও বানোয়াট তথ্যের ভিত্তিতে অপপ্রচার চালাচ্ছে এবং জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করছে। এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য ছাড়া যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে। সোনার পদকে ভেজাল, সিআাকগ্রাই কানেকশন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি ও মুজিব বর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠান আয়োকানে দুর্নীতি, জয় বাংলা কনসার্টের আয়োজন ও বিজ্ঞাপনের বাজার দখল। উল্লেখ্য, এর একটি অভিযোগও এশিয়াটিকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
অভিযোগ নিয়ে এশিয়াটিকের বক্তব্য:
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনায়ক, রাজনীতিবিদ, দার্শনিক শিল্প-সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, বিশিষ্ট নাগরিক ও সংগঠনংক সম্মাননা দিতে যে সোনার ক্রেস্ট প্রদান করা হয়েছিল, তা সরবরাহ করেছিল অন্য একটি প্রতিষ্ঠান-অথচ অপপ্রচার চালানো হচ্ছে এশিয়াটিকের নামে। এ আংযোজনে এশিয়াটিক শুধুমাত্র ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করেছে।
সিআরআই-এর সাথে ইরেশ যাকের কিংবা এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটির কোন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কোন সম্পর্ক কোনদিনই ছিল না, বর্তমানেও নেই।
স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি ও মুজিব বর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠান সরকারি ক্রয় দরপত্র আহ্বানের আওতায় অনুষ্ঠিত হয়। এক্ষেত্রে, যথাযথ দরপত্র পদ্ধতির অধীনে প্রাক যোগ্যতা প্রক্রিয়া ও সর্বনিম্ন মূল্যায়িত প্রতিষ্ঠান হিসেবে তিনটি প্রতিষ্ঠানরকে অনুষ্ঠান আয়োজনে দায়িত্ব দেয়া চায়। এশিক্সাটিক শুধুমাত্র শুঁডন্ট আয়োজন, সরঞ্জাম ও সংশ্লিষ্ট সেবা সরবরাহ করে। এক্ষেত্রেও, যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা আয়।
এশিয়াটিকের সকল বেসরকারি ও করপোরেট ক্লায়েন্টের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতিযোগিতামূলক পরপর পদ্ধতি কয়েছে যেখানে বিভিন্ন মানদণ্ড পূরণের সাপেক্ষে নির্ধারিত হয় দরপত্র জমা দেয়া কোন প্রতিষ্ঠান কাজের জন্য উপযুক্ত। এশিযাটিক সবসময় দরপত্র জমা দিয়ে এবং পিচে অংশগ্রহণ করে প্রয়োজনীয় সকল চুক্তি সম্পাদন করার মাধ্যমে স্বচ্ছতা ও দক্ষতার সাথে ক্লায়েন্টদের সেবা প্রদান করে আসছে। মোবাল কমপ্লায়েন্স ও বায়িং এর বৈশ্বিকভাবে সেরা অনুশীলনী অনুসরণ করে নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করে এশিয়াটিক। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সত্তা ও স্বচ্ছতা কলায় রাখা হয়। বিজ্ঞাপন ও কমিউনিকেশনস খাতে সেবা প্রদানে এশিয়াটিক থ্রিসিক্সাটিন একচেটিয়া বাজার আধিপত্য নেই। এ শিল্পখাতের বিভিন্ন সেবাখাতে এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি অরানা এজেন্সির সাথে প্রতিযোগিতা করে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে।
বিগত বছরগুলোতে যতগুলো জয় বাংলা কনসার্ট আংয়াজিত হয়েছে, তা আয়াজন করোস্থ গীর্ষস্থানীয় অন্য দুটি প্রতিষ্ঠান (এজোলি)। এ কনসার্ট আয়োজনের সাথে এশিয়াটিক ইভেন্টস বা এশিয়াটিকের কোন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কোন সম্পৃক্ততা নেই। এছাড়াও, উজ্যাখ্য, এশিয়াটিক বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কিছু সংখ্যাক অনুষ্ঠান। আয়োজনের দায়িত্ব পেলেও, কোন রাজনৈতিক পংলার প্রতারণা বা অনুষ্ঠান আঃমায়া। সার সাথে কথন এই সম্পৃক্ত ছিল না।
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দকরণ প্রসংঙ্গ
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিভ্যার) অধীনে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) নির্দেশ সাপেক্ষে এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটির অধীনস্থ ১৭টি প্রতিষ্ঠান এবং এর পরচালনা পর্ষদের তান পরিচালক ও ২ জান কার্যকতার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়। এ বিষয়ে কোন প্রকার পূর্ব নোটিশ অথবা সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি এশিয়াটিককে প্রদান করা হয়নি। যেহেতু, এক্ষেত্রে, অভিযোগের ব্যাপারে সংবাদে অথবা ব্যাংক ঋতে সুনির্দিষ্ট কোন অভিযোগের উল্লেখ্য ছিল না, তাই এশিয়াটিকের ট্যাক্স ও লিগ্যাল টিম সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে বিষয়টি সরিয়ে রে জায়ার চেষ্টা করে।
বর্তমানে এশিয়াটিকে ৭শ'র বেশি স্থায়ী কর্মী এবং দেশজুড়ে প্রায় চার হাজান চুক্তিভিত্তিক বর্মী বয়েছে। বিজ্ঞাপন নিয়ে এশিয়াটিকের কার্যক্রমের সাথে দেশের টেলিভিশন, রেডিও সংবাদপত্র, অনলাইন ও ডিজিটাল প্লাটফর্ম সম্পৃক্ত। এশিয়াটিকের কার্যক্রমে সাবে আরও সম্পৃক্ত রয়েছেন শিল্পী, সংগীতজ্ঞ ও কলা-কুশলীপণসহ বিভিন্ন পেশাখাতের মানুষ। এছাড়াও, সাউন্ড, লাইট, সেট নির্মাণ, প্রিন্ট মিডিয়া, ফটোগ্রাফিসহ অন্যাল সেবাখালের ও প্রযুক্তিপও পরিষেবা প্রদানকারী রূপ'র অধিক সরবরাহকারী ও ভেষর প্রতিষ্ঠান এ কার্যক্রমের সাথে যুক্তণ আকস্মিকলরবে এশিয়াটিকের প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংক হিসাব জব্দ করার ফলে এ বিপাল বর্মযজ্ঞের সাথে জড়িত এশিয়াটিকের বর্মীগণ ও তাদের পরিবার এবং শে'র অধিক সরবরাহকারী ও দেখর প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য অংশীজনদের চরম ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার আশংকা তৈরি হয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের সকল আইন ও বিধির প্রতি সংবাচ্চ গ্রন্থাগীণ থেকে প্রায় ছয় দশক ঋর এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি সুনামের সাথে নিজেদের কার্যক্রায় পরিচালনা করছে। দেশীয় বিজ্ঞাপন শিল্পের পুরোধা ব্যক্তিত্ব, বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব আলী যাকেরের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বহুমুখী এ প্রতিষ্ঠানটি ১৬৬৬ সালে বিজ্ঞাপন নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুক করে পরবর্তীতে এশিয়াটিক মার্কেটিং কমিউনিকেশাস লিমিটেডে রূপান্তরিত হয়। বাংলাদেশে এশিয়াটিকই একমাত্র এজেসি গ্রুপ, যারা শুধুমাত্র মার্কেটিং কমিউনিকেশনস এবং এ সংমিষ্ট সেবাখাত নিয়েই কাজ করে এবং অন্য কোনো ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত নয়। এবং গত পাঁচ বছরে এশিয়াটিক ভ্যাট, কর ও অন্যান্য ফি হিসেবে জাতীয় কোষাগারে ৭৫০ কোটি টাকারও বেশি জমা দিয়েছে।
এশিয়াটিকের প্রতিষ্ঠান আলী যাকের চেয়েছিলেন নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে সর্বোচ্চ মান ও সেবার উৎকর্ষ নিশ্চিত করে নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে। সতলা, স্বচ্ছতা ও নিষ্ঠা এশিয়াটিকের সেবা প্রদানের মূলনীতি এবং ভবিষ্যতেও এশিমাটিক থ্রিসিক্সটি সভা, স্বচ্ছতা ও নিষ্ঠাকে অগ্রাধিকার দিয়ে নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী আবু জাফর
যোগাযোগ: । [email protected] । বিজ্ঞাপন ও বার্তা সম্পাদক: 01894944220
ঠিকানা: বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-২৩৪, খাইরুন্নেসা ম্যানশন, কাঁটাবন, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫।
© 2025 Sangbad Sarabela All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh