শান্তির চুক্তির ২৭ বছর হয়েছে। কাজেই আমরা তাড়াহুড়ো করে চুক্তির বাস্তবায়ন করে ফেলতে পারব এই প্রত্যাশা কেউ করবেন না। কেননা এই অঞ্চলে পরিপূর্ণ শান্তিপ্রতিষ্ঠা করে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে পারে সে বিষয়ে সরকার গুরুত্বভাবে দেখছে। যেদিন তিন পার্বত্য জেলায় শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে সেদিন এই অঞ্চলের মানুষের মাঝে সুযোগ সৃষ্টি তৈরী হওয়ার পাশাপাশি এগিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আজ রবিবার সকালে পার্বত্য জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে বিতরণী অনুষ্ঠানে গেষ্ট অব অনার থেকে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো: তৌহিদ হোসেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো: তৌহিদ হোসেন বলেন, বান্দরবানের দুটি সমস্যার কথা সবসময় উঠে আসে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা সমস্যা বিষয়ে। এই অঞ্চলের শিক্ষাব্যবস্থা ও স্বাস্থ্যকে কিভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় সে বিষয়েও সরকার গুরুত্ব সহকারে দেখছে।
পরে অনুষ্ঠান শেষে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে বিভিন্ন ফলদ গাছ চারা, গবাদি পশু, সেলাই মেশিন ও নগদ অর্থ বিতরন করেন প্রধান অতিথি।
অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অবসর প্রাপ্ত রাষ্টদূত সুপ্রদীপ চাকমা। এছাড়াও জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি, পুলিশ সুপার শহীদুল্লাহ কাওছারসহ উপকারভোগীরা উপস্থিত ছিলেন।