উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করতে, যৌথ গবেষণা ও শিক্ষাবিনিময়কে উৎসাহিত করতে এবং স্বাস্থ্যবিজ্ঞানসহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে যৌথ উদ্যোগ এগিয়ে নিতে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি (এনএসইউ) ও বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (বিএমইউ)-এর মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। সোমবার (১০ নভেম্বর) বিএমইউ সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
অনুষ্ঠানে বিএমইউ-এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন— উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শাহিনুল আলম, প্রশাসন বিষয়ক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম আজাদ, গবেষণা ও উন্নয়ন বিষয়ক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নাহরিন আখতার, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, প্রক্টর ড. শেখ ফরহাদসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও কর্মকর্তারা।
অন্যদিকে এনএসইউ-এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন— উপাচার্য অধ্যাপক আবদুল হান্নান চৌধুরী, স্কুল অব হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সেস-এর ডিন অধ্যাপক দীপক কুমার মিত্র, স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ফিজিক্যাল সায়েন্সেস-এর ডিন অধ্যাপক সাজ্জাদ হোসেন, রিসার্চ অফিসের পরিচালক ড. নরম্যান সোয়াজো, এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অফিসের পরিচালক ড. সিনথিয়া ম্যাককিনি, গণিত ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মনির উদ্দিন এবং এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স-এর সহকারী পরিচালক ড. হাসানুজ্জামান।
এ সময় এক উপস্থাপনার মাধ্যমে সহযোগিতার মূল ক্ষেত্র, সম্ভাব্য গবেষণা পথনির্দেশ ও ভবিষ্যৎ আন্তঃবিষয়ক প্রকল্পের অভিন্ন ভিশন তুলে ধরেন ড. মোহাম্মদ মনির উদ্দিন। তার উপস্থাপনায় দুই প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক মূল্য ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়।
অনুষ্ঠানে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক আবদুল হান্নান চৌধুরী ও অধ্যাপক দীপক কুমার মিত্র বক্তব্য দেন। তারা বলেন, এই সমঝোতা স্মারক দুই প্রতিষ্ঠানের জন্য গবেষণার সুযোগ বৃদ্ধি, একাডেমিক বিনিময় ও দীর্ঘমেয়াদি প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। তাঁদের বক্তব্যে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চিকিৎসা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণার উন্নয়নে অবদানের সম্ভাবনা তুলে ধরা হয়।
ড. মোহাম্মদ মনির উদ্দিন এক উপস্থাপনায় সহযোগিতার মূল ক্ষেত্র, সম্ভাব্য গবেষণা পথনির্দেশ ও ভবিষ্যৎ আন্তঃবিষয়ক প্রকল্পের অভিন্ন ভিশন তুলে ধরেন। তাঁর উপস্থাপনায় এই সমঝোতা স্মারকটি উভয় প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক মূল্য ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়।