প্রধান
নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন অবশ্য দুজনকে দলে না রাখাটা বাদ
হিসেবে বলছেন না, “এক ম্যাচের জন্য
এত বড় দল রেখে
লাভ নেই। ওরা যেহেতু খেলবে না, অযথা এখানে না থেকে ঢাকা
লিগের ম্যাচ খেলুক, ওদের জন্যই ভালো হবে। টি-টোয়েন্টি দলের
বিবেচনায় ওরা থাকবে, পরের সিরিজেও বিবেচনায় থাকবে।”
গত
অগাস্টে জিম্বাবুয়ে সফরে দুই ওয়ানডেতে ৪১ ও ৮৫
রানের দুটি ইনিংসের পর টানা দুই
সিরিজে রান পাননি আফিফ। ভারতের বিপক্ষে তার রান ৬, ০ ও
৮। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে রান ৯, ২৩ ও
১৫। এই দুই সিরিজেই
খেলেছেন তিনি ৭ নম্বরে।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও সাম্প্রতিক সময়ে ভালো ফর্মে নেই তিনি। দেশের হয়ে সবশেষ ১২ টি-টোয়েন্টিতে
তার ফিফটি নেই। এই সময়ে নেদারল্যান্ডসের
বিপক্ষে বিশ্বকাপে ২৭ বলে ৩৮
রানের ইনিংসটি ছাড়া নেই কার্যকর কোনো ইনিংস।
শরিফুল
দলে আসা-যাওয়ার মধ্যেই আছেন কয়েক সিরিজ ধরে। সবশেষ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি গত অগাস্টে জিম্বাবুয়ে
সফরে।
প্রথম
ওয়ানডের আগের দিন ফুটবল খেলার সময় চোখে চোট পেয়ে প্রথম দুই ম্যাচে খেলতে না পারা অলরাউন্ডার
মেহেদী হাসান মিরাজ আছেন শেষ ম্যাচের দলেও।
প্রথম
ম্যাচে ১৮৩ রানের জয়ে সিরিজে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচে সোমবার তারা ৩৪৯ রান তুললেও বৃষ্টিতে ম্যাচ ভেস্তে যায় পরে। সিরিজের শেষ ম্যাচ বৃহস্পতিবার।
বাংলাদেশ
ওয়ানডে দল: তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), লিটন কুমার দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর
রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, মুস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদ, ইবাদত হোসেন চৌধুরি, নাসুম আহমেদ, তৌহিদ হৃদয়, রনি তালুকদার, ইয়াসির আলি চৌধুরি।