ঘোষিত একাদশে আছেন—রাকিব হোসেন, ফাহামিদুল ইসলাম, সৈয়দ শাহ কাজেম, মো. হৃদয়, হামজা চৌধুরী, সাদ উদ্দিন, তপু বর্মণ, তারিক কাজী, শাকিল আহাদ তপু ও গোলরক্ষক মিতুল মারমা।

ম্যাচ ঘিরে সমর্থকদের মধ্যে ছিল ব্যাপক উত্তেজনা। সেই উত্তেজনা থেকে টিকিট না পেয়ে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয় স্টেডিয়ামের চার নম্বর গেইটে। ভেঙে ফেলা হয় গেইট, আর সেই ফাঁক দিয়ে অনেকেই বিনা টিকিটে প্রবেশ করে মাঠে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে মোতায়েন সেনাবাহিনীর সদস্যরা লাঠিচার্জ শুরু করে। কিছু সময়ের জন্য চারপাশে তৈরি হয় বিশৃঙ্খল অবস্থা, তবে দ্রুত তা নিয়ন্ত্রণে আনেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

বাড়তি দর্শক ঢুকে পড়ায় গ্যালারিতেও দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়। এর আগে ভুটানের বিপক্ষেও একই ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল, যখন টিকিট না পাওয়া সমর্থকরা জোরপূর্বক গেট ভেঙে মাঠে প্রবেশ করেছিল।

অন্যদিকে, টানা ছয় ম্যাচে জয়হীন থাকা সিঙ্গাপুর তাদের সর্বশেষ ম্যাচে মালদ্বীপকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ফিরেছে আত্মবিশ্বাস নিয়ে। এক বছর পর দলে ফিরে দুই গোল করে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন ঘটিয়েছেন তাদের তারকা ফরোয়ার্ড ফান্দি। সিঙ্গাপুরের আক্রমণভাগে দুই উইং থেকে গতি ও চাপ তৈরি করছেন গ্লে কে ও হারিস স্টুয়ার্ড।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুর প্রথম মুখোমুখি হয় ১৯৭৩ সালে, যে ম্যাচটি ড্র হয়েছিল। এরপর ২০১৫ সালে সর্বশেষ দেখায় ২-১ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ।