৬৪ থেকে ৭৮ এই ১৪ মিনিটে প্রতিপক্ষের রক্ষণ লণ্ডভণ্ড করেন হ্যারি কেইন। তিনবার বল জালে পাঠিয়ে করেন হ্যাটট্রিক। এতেই বড় জয়ে নতুন মৌসুম শুরু করেছে বায়ার্ন মিউনিখ।
১৯৭১ সালের পর এত অল্প সময়ে মৌসুমের প্রথম ম্যাচে কেউ তিন গোল করেননি। সে বছর ১৪ আগস্ট শালকের কিংবদন্তি ক্লাউস ফিশার হ্যানোভারের বিপক্ষে চার গোল করেছিলেন, যার মধ্যে শেষ তিনটি গোল এসেছিল মাত্র ১২ মিনিটে।
কেইনের হ্যাটট্রিকে আরবি লাইপজিগকে ৬–০ গোলে বিধ্বস্ত করেছে বাভারিয়ানরা। এছাড়া জোড়া গোলের দেখা পেয়েছেন মাইকেল ওলিস। আর একটি গোল করেছেন লিভারপুল থেকে বায়ার্নে আসা লুইস দিয়াজ।
টটেনহাম থেকে ২০২৩ সালে বায়ার্নে যোগ দেওয়ার পর এটি কেইনের নবম হ্যাটট্রিক। শেষ মুহূর্তে বদলি হয়ে মাঠ ছাড়ার সময় দর্শকদের করতালিতে সিক্ত হন ইংল্যান্ড তারকা। ৩২ বছর বয়সী কেইন ম্যাচ শেষে বুন্দেসলিগার ওয়েবসাইটকে বলেছেন, ‘বিরতিতে যখন ৩–০–তে এগিয়ে গেলাম, তখনই মনে মনে বললাম, এবার আমাকেও তালিকায় নাম তুলতে হবে।
বায়ার্নের অধিনায়ক জশুয়া কিমিখ ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘লাইপজিগের বিপক্ষে ঘরের মাঠে ৬–০ গোলের জয়ে আমরা একটা স্পষ্ট এক বার্তা দিতে পারলাম। তবে ফুটবলে কঠিন বিষয় হলো তিন দিন পর আবার সেটা ধরে রাখা।
কেইনের প্রশংসা করে বায়ার্ন অধিনায়ক আরও বলেন, সে (কেইন) শুধু গোল করে না, বরং সতীর্থদের দিয়ে করায় এবং রক্ষণেও সাহায্য করে। দলের জন্য এটাই সবচেয়ে বড় উপকার।